এক অচেনা অদেখা আগন্তুক এর সাথে নিস্তব্ধতায় ভরা একটি প্রেম কাহিনী….. সেই আগন্তুককে দেখার আসায় থাকা এক কিশোরি দিন গোনা অবশেষে পাবে কি সেই আগন্তুকটির দেখা…….
সত্যজিৎ রায় একজন সৃষ্টিশীল জ্ঞানি, একজন চিত্রকর, একজন চরিত্রময় মানুষ। তার জীবনের গল্প হলো একটি অসাধারণ প্রেমকথা, যা চলে আসে মানুষের সমান্তরাল জীবন …..
সরোদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে তার সাহিত্যিক যাত্রা একটি অমর অধ্যায় যা সাহিত্যের জগতকে উজ্জ্বল করেছে। প্রতিটি লেখা তার সাহিত্যিক বুদ্ধিমত্তা ও আলোকিত মতিতে পরিপূর্ণ, যা বাঙালি সমাজে অবিস্মরণীয় প্রভাব ছাড়াতে পারে না।
পাখিদের কিচিরমিচিরে ঘুম ও ঘুমের উপর দিয়ে ভেসে আসা মেঘ মেঘের কটন ক্যান্ডি ও দিকে কি
একটি মজার ও রোমান্টিক গল্প, যেখানে দুই জীবনের একটি পাথরের পাশে সম্পর্কে সুপ্রিম জন্মান্তরিত বন্ধনে আবৃত হয়। এক সাধারণ মিটিং থেকে শুরু হয় এই অপ্রত্যাশিত প্রেমের কাহিনী, যা হাসি, কান্না, আনন্দ, ও আবেগের সম্মিশ্রণে সুন্দর এক যাত্রা হয়ে উঠে।
ভালেন্টাইন সপ্তাহের সাতটি দিনে প্রেমের মধ্যে যাত্রা এবং ভালোবাসার উৎসব ধরা হয়। এই সময়ে অনেকের জন্য
এবার একটু দীপের বর্তমান স্টাডি লাইফের কথা বলা যাক । দীপ বর্তমানে স্কুলের গন্ডি পেরিয়ে কলেজে পড়ছিল । মাধ্যমিকে ডিস্ট্রিক্ট ফার্স্ট হয়ে
কোথায় চলে গেলি আমাদের ছেড়ে ?কেন এরকম করলি বাবু? আমাদের কথা তোর একবারও মনে পড়ল না? এবার আমি কি করবো কি নিয়ে বাঁচবো আমাদের কেন নিয়ে গেলি না এ ঠাকুর আমাকে
এক সপ্তাহ পর….এখন নুরের সারাটা দিনই কান্না করে কেটে যায়। এমনকি কলেজেও নুরকে কান্না করতে দেখা
পাথর আমাকে সম্পূর্ণরূপে বদলে দিয়েছে যখনই সে আমার কাছে থাকে আমার মনে হয় আমি সত্যিই খুশি । কিন্তু সে যখন আমার আশে পাশে থাকে না তখন আমার মনে
