ধর্মীয় মূল্যবান সংস্কৃতি এবং অধ্যাত্মিক দৃষ্টিভঙ্গি সহস্রাব্দী ঐতিহ্যের অংশ হিন্দু ধর্মের হরিশ্চন্দ্র নামক পুরোহিতের একটি লেখা।
রমজান একটি অপূর্ব উৎসব যা মুসলিম সমাজের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এটি বিজ্ঞান এবং ধর্মের সাথে মেলাপন এবং মানুষের সম্পর্কে একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি উত্তপ্ত করে।
একটি মজার ও রোমান্টিক গল্প, যেখানে দুই জীবনের একটি পাথরের পাশে সম্পর্কে সুপ্রিম জন্মান্তরিত বন্ধনে আবৃত হয়। এক সাধারণ মিটিং থেকে শুরু হয় এই অপ্রত্যাশিত প্রেমের কাহিনী, যা হাসি, কান্না, আনন্দ, ও আবেগের সম্মিশ্রণে সুন্দর এক যাত্রা হয়ে উঠে।
মহা শিবরাত্রির অদ্ভুত মহৎ উৎসব এবং শিবের পূজার প্রভাবান গৌরব। এই উৎসবে ভাগ নেওয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার আধ্যাত্মিক জীবনকে আরও পরিপূর্ণ করতে পারেন এবং শান্তি এবং প্রেমের ভাবনা সাধন করতে পারেন।
শুদ্ধ বলে উঠলো ” শুনেছিলাম পাড়ার কাকিমারা শোনে কম বলে বেশি আজকে দেখেও নিলাম “বলে আবারও
পুরুষালি কন্ঠটি বলে ওঠে“আপনি এখানে দাড়িয়ে কি করছেন? “কন্ঠ টা পাওয়া মাত্র ধারা পেছনে ঘুরে তাকালো।
কবুল বলার পর ও যেন বিশ্বাস হচ্ছে না ধারার যে তার মামি শুধুমাত্র তাকে পচ্ছন্দ করতো
হযরত মুসা(আঃ)যামানায় এক বৃদ্ধার একটি বাচ্চা মারা গেল।সেই দুঃখে বৃদ্ধা কাঁদতে লাগল,তখন হযরত মুসা(আঃ)বৃদ্ধাকে বলেন তুমি
হিরণ্য নামক এক দেশে এক গরিব মানুষ বাস করত। তার পরিবার ছিল সে আর তার স্ত্রী।
স্বপ্ন কুঠির বিয়ে করলে এমন একটা আনরোমেন্টিক ছেলেকেই করব। যে বৃষ্টি দেখলে কানের কাছে এসে বলবে
